হাইকোর্টে লোকজন যেন উপচে পড়ছে। পুলিশেরা আপ্রান চেষ্টা করেও লোকদের আয়ত্তে আনতে পাড়ছে না বিখ্যাত আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ার সাদিম ফাহাদ অর্ণব আসামি। নিজের স্ত্রীকে খুনের অভিযোগ। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পরল জর্জ সাহেব রায় দেবেন।............অর্ডার অর্ডার silent in the court please. আসামীর বিপক্ষে উপযুক্ত প্রমান উপস্থাপন করতে না পারায় তাকে যথাযথ ভাবে দোষী প্রমান করতে অসমর্থ হয়েছেন সরকারি আইনজীবি। উপযুক্ত প্রমান ছাড়া দেশের একজন নাগরিককে হয়রানী করার ফলে উক্ত কেসের ইনচার্জ...পুলিশ অফিসারকে সাবধান করা হচ্ছে। তবে কেসের রায় আগামীকালের শুনানীতে দেয়া হবে।... মি. অর্ণব আর চিন্তা কি? আগামীকালই বেকসুর খালাস পেয়ে যাবেন। একটা পার্টি দেবেন তো? বললেন ডিভেন্স উকিল জয়ন্ত বোস। তা হবে কিন্তু মি. বোস এই ইন্সপেক্টর রানবীর আহমেদটা কে? এই কেসের ইনচার্জ অথচ একবারও তার দেখা মিলল না। -আসলে লোকটাকে আমিও চিনি না। খুবই রিসেন্টলি এখানে ট্রান্সফার হয়েছে। এটাই প্রথম কেস। আমি ওর ফাইলটা দেখেছি। তাতে কোন ছবি বা রেকর্ড নেই। কেবল বায়োডাটা রয়েছে। তা আপনি চাইলে ওর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ঠুকে দিতে পারি। -না আর কোন ঝামেলা করতে চাই না তবে ব্যাপারটা খুবই স্ট্রেঞ্জ। -ঠিক আছে এখন তবে আমি আসি। একজন পুলিশ একজন লোককে অর্ণবের লক আপের মধ্যে ভরে আটকে দিল। লোকটাকে তেমন এলেবেলে মনে হল না। রিতিমত গম্ভীর এবং এলেমদার লোক। লোকটাকে অর্ণবের চেনাচেনা লাগছিলো। হঠাৎ লোকটা ওর দিকে হেসে বলে উঠল করে রকি টম তুই আবার মামাবাড়ি এসেছিস কেন? অর্ণবের আর এক মূহূর্ত লাগলো না তীব্রকে চিনতে। মাধ্যমিক স্কুল থেকেই ওর মাফিয়া হওয়ার চিন্তা। ইদানিং আন্ডার ওয়ার্ল্ডে সে প্রায় কিংবদন্তি হয়ে উঠেছে। মোটামুটি ২৩টা দেশের পুলিশ শ্যুট ওয়ারেন্ট হাতে নিয়ে ঘুরছে এর পিছে। কিন্তু অর্ণব এতকিছু না জানলেও সে জানে তীব্রর বড়সড় একটা গ্যাং আছে।
অর্ণবঃ তা এই তো বউকে নাকি খুন করেছি। হা,হা,হা.
তীব্রঃ ভালোই বললি, খুন করতে গেলে যে পুরুষ মানুষের মত হার্ট দরকার তা সেটা কোথা থেকে পেলি।
অর্ণবঃ (মুখ কালো করে বলল) তা তুই এত বড় ডন ধরা তাও দেশি কুত্তাদের কাছে।
তীব্রঃ ধুর ছাগল আমি কি ডন হয়ে ধরা পড়েছি নাকি? একজন প্রোফেশনাল কিলার হিসেবে ধরেছে। একটা আনাড়ি ছেলে ধরা পড়ে যায় পুলিশের হাতে তারপর... ভাগ্যিস বেটা মূল দলের সদস্য না। তা না হলে। দিব্যি সুখ করে আটলান্টিক সিটি থেকে ছুটি কাটিয়ে এসে ধরা খেয়ে গেলাম।
অর্ণবঃ তার মানে এরা তোর আসল পরিচয় জানে না।
তীব্রঃ তা কেন হবে প্রো.কিলারটাও তো আমার একটা আইডেন্টিটি। হাঃ,হাঃ,হাঃ তা তোকে ধরল কিভাবে? এর আগেও শেয়ালের মত কত জনের মুরগি চুরি করেছিস। বোকা স্কুল মাষ্টারকে ঠকিয়ে জমি হাতালি,ভেজাল দিয়ে কমপ্লেক্স বানালি........
অর্ণবঃ তুই এসব কি করে জানলি?
তীব্র চোখ নাচিয়ে বলল, সরকারি স্টাফ সালামকে খনের কাহিনীও জানি। অর্ণবের চোখ কপালে উঠে গেল, মুখ হা।
অর্ণবঃ কিভাবে জানিস এত কিছু?
তীব্রঃ সেকি আমাকে দিয়েই তো করালি খুনটা।
অর্ণবঃ তার মানে?
তীব্রঃ হ্যা সেই প্রো. রোলের সুবাদেই আমি এখানে। তা তোকে কেন ধরতে গেল পুলিশ। না বুঝলাম না চুচোঁ গিনিপিগ মেরে হাত গন্ধ করল কেন? সত্যি খুন করলি নাকি?
লজ্জাবতী নতুন বউয়ের মত অর্ণব হাসতে থাকে।
অর্ণবঃ খুন করেছি কে বলল কালকে আমার খালাস।
তীব্রঃ আমাকে বুদ্ধ পেয়েছিস। বল জলদি। না হলে একটা লাথি মারব। কেন করলি খুনটা?
অর্ণবের চোখে ঘৃণা ফুটে ওঠে, চোয়াল শক্ত হয়ে থাকে। ও বলে বেশ করেছি ওকে খুন করে। She was a bitch who made my life a hell. Bloody bitch…. অর্ণব উত্তেজনায় কাপতে থাকে। তীব্র ওকে চেপে ধরে । শুরু থেকে সব বল। অর্ণব পাগলের মত সব বলতে থাকে।
অর্ণবঃ ছোটবেলা থেকেই আমি তোদের উপহাসের পাত্র। তবে সেক্ষেত্রে আমার চরিত্রেরও কিছু দোষ ছিল। তোরা যখন আমাকে বন্ধু বানাতে চাইতি তখনই কোনো না কোনো ভাবে তোদের ক্ষতি করতাম। শেষে কপালে জুটল তোদের নির্মম অপমান। এরপর কর্মজীবন শুরু করলাম টাকার পেছনে ছুটতে। সৎপথে-অসৎপথে টাকার পাহাড় গড়ে তললাম। কিন্তু একটা কথা যে শুরু থেকে এই পর্যন্ত কোন মেয়ের কাছে পাত্তা পেলাম না। যাইহোক বাবা-মায়ের পছন্দে একটা মেয়েকে বিয়ে করলাম। বেশ সুন্দরী, চরিত্র ও স্বভাবে মার্জিত। কিছু বছরের মধ্যে অশান্তি শুরু হল। কারন ও মা হতে চায়। মেডিকেল রিপোর্টে দেখা গেল আমি কোনদিন বাবা হতে পারব না। আমার কাছে এটা তেমন কিছু না। কিন্তু ও মা হওয়ার জন্য পাগল হয়ে যায়। আমাকে ভাল ট্রিটমেন্ট করতে বলে। একরাতে ও আমাকে নপুংশক বলে ফেলে। সেদিন থেকে প্লান করে ওকে একদিন খুন করে ফেলি। অর্ণব একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ল। তীব্র কিছুক্ষন পর বলল কিন্তু পুলিশ... তারপর অর্ণব একটা ক্রুর হাসি দিয়ে বলে আমার খনের কোনো প্রমান নেই। সাধারনত কোন পুলিশ সন্দেহ করত না। কিন্তু কে এক রানবীর আহম্মেদ যার টিকিটাও এখন দেখলাম না বেটার নির্দেশে আমাকে এ্যারেস্ট করা হয় যাই হোক... অর্ণবের মুখে নিষ্ঠুর হাসি। একজন অফিসারকে চোখে পড়তেই তীব্র ইশারা দিল। অফিসারটি তীব্রকে এসে বলল আপনার বেইল হয়ে গেছে। তীব্র বেরিয়ে গেল। পরদিন কোর্টে জর্জ সাহেব রায় দেবার আগে একবার ই. রানবীরকে কাঠগড়ায় ডাকলেন, বিনা প্রমানে গ্রেপতার এবং কোর্টে উপস্থিত না থাকার অভিযোগে। অর্ণবের মুখ মূহুর্তের মধ্যে ফ্যাকাসে হয়ে গেল, বুকের মধ্যে হার্ট লাফ দিয়ে উঠল।তীব্র পুলিশ ইউনিফর্ম পরে কাঠগড়ায় উঠে আসছে বুকের নেমপ্লেটে লেখা রানবীর। অর্ণবের মনে হল তার মাথা ঘুরছে পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে.......অর্ণবের দোষ প্রমান হয় তাকে শাস্তি হিসেবে ফাসি না দিয়ে ‘শ্যুট এ্যাট ওয়ান্স’ করার নির্দেশ দেয়া হয়। শেষ ইচ্ছা হিসেবে অর্ণব তীব্র সাথে কথা বলতে চায়। তাদেরকে একটা রুমে কথা বলতে দেয়া হয়। রুমে ঢুকেই অর্ণব তীব্রর উপর ঝাপিয়ে পরে হিংস্র পাগলা কুকুরের মত। তীব্র একটা ঝাড় দিয়ে একটা ঘুষি মারে অর্ণব ছিটকে গিয়ে হাপাতে থাকে।
তীব্রঃ ছোটবেলা থেকে মাফিয়া হবার কথা ভাবতে ভাবতে শেষ পর্যন্ত জয়েন করলাম N.S.I অর্থাৎ National Security Intelligence-এ তারপর এ্যাসাইনমেন্ট মাফিয়া হিসেবে কাজ করতে থাকি । সেদিন আটলান্টিক সিটিতে একটা মিটিং থেকে এশিয়া ও ইউরোপের প্রায় ২৫ জন মাফিয়া ডনকে গ্রেপতার করা হয়। তাদের মধ্যে আমিও একজন। দেশে ছুটি কাটাতে এলে তোর কেসটা আমাকে স্টাডি করতে দেয়া হয়। কারন তোর সব ক্রাইম আমরা জানলেও হাতে কোন প্রমান নেই। এরপর তানভীর আহম্মেদ তীব্র থেকে রানবীর আহম্মেদ। এরপর তোর কথার রেকর্ড তো কোর্টেও শুনেছিস। তুই আগেও নিচ ছিলি এখনো আছিস কিন্তু এতটা। নিজের অক্ষমতার শাস্তি দিলি অন্য একজনকে। Shy on you. অর্ণবের হাত-পা খলে দেয়া হল ঠিক ১০ টায়। ও পালানোর চেষ্টা করল। ২৫সে. অর্ণব প্রায় ৪৩.৪২ গজ এগলো। গর্জে ওঠল তীব্রর হাতের 9mm ইসরায়েলি কোবরা। একটা 9mm বুলেট অর্ণবের মস্তিষ্কে ঢুকল আর প্রানটা দেহ থেকে বের হয়ে গেল ২৮সে. এর মাথায় লাশটা মাটিতে পড়ে গেল।
অর্ণবঃ তা এই তো বউকে নাকি খুন করেছি। হা,হা,হা.
তীব্রঃ ভালোই বললি, খুন করতে গেলে যে পুরুষ মানুষের মত হার্ট দরকার তা সেটা কোথা থেকে পেলি।
অর্ণবঃ (মুখ কালো করে বলল) তা তুই এত বড় ডন ধরা তাও দেশি কুত্তাদের কাছে।
তীব্রঃ ধুর ছাগল আমি কি ডন হয়ে ধরা পড়েছি নাকি? একজন প্রোফেশনাল কিলার হিসেবে ধরেছে। একটা আনাড়ি ছেলে ধরা পড়ে যায় পুলিশের হাতে তারপর... ভাগ্যিস বেটা মূল দলের সদস্য না। তা না হলে। দিব্যি সুখ করে আটলান্টিক সিটি থেকে ছুটি কাটিয়ে এসে ধরা খেয়ে গেলাম।
অর্ণবঃ তার মানে এরা তোর আসল পরিচয় জানে না।
তীব্রঃ তা কেন হবে প্রো.কিলারটাও তো আমার একটা আইডেন্টিটি। হাঃ,হাঃ,হাঃ তা তোকে ধরল কিভাবে? এর আগেও শেয়ালের মত কত জনের মুরগি চুরি করেছিস। বোকা স্কুল মাষ্টারকে ঠকিয়ে জমি হাতালি,ভেজাল দিয়ে কমপ্লেক্স বানালি........
অর্ণবঃ তুই এসব কি করে জানলি?
তীব্র চোখ নাচিয়ে বলল, সরকারি স্টাফ সালামকে খনের কাহিনীও জানি। অর্ণবের চোখ কপালে উঠে গেল, মুখ হা।
অর্ণবঃ কিভাবে জানিস এত কিছু?
তীব্রঃ সেকি আমাকে দিয়েই তো করালি খুনটা।
অর্ণবঃ তার মানে?
তীব্রঃ হ্যা সেই প্রো. রোলের সুবাদেই আমি এখানে। তা তোকে কেন ধরতে গেল পুলিশ। না বুঝলাম না চুচোঁ গিনিপিগ মেরে হাত গন্ধ করল কেন? সত্যি খুন করলি নাকি?
লজ্জাবতী নতুন বউয়ের মত অর্ণব হাসতে থাকে।
অর্ণবঃ খুন করেছি কে বলল কালকে আমার খালাস।
তীব্রঃ আমাকে বুদ্ধ পেয়েছিস। বল জলদি। না হলে একটা লাথি মারব। কেন করলি খুনটা?
অর্ণবের চোখে ঘৃণা ফুটে ওঠে, চোয়াল শক্ত হয়ে থাকে। ও বলে বেশ করেছি ওকে খুন করে। She was a bitch who made my life a hell. Bloody bitch…. অর্ণব উত্তেজনায় কাপতে থাকে। তীব্র ওকে চেপে ধরে । শুরু থেকে সব বল। অর্ণব পাগলের মত সব বলতে থাকে।
অর্ণবঃ ছোটবেলা থেকেই আমি তোদের উপহাসের পাত্র। তবে সেক্ষেত্রে আমার চরিত্রেরও কিছু দোষ ছিল। তোরা যখন আমাকে বন্ধু বানাতে চাইতি তখনই কোনো না কোনো ভাবে তোদের ক্ষতি করতাম। শেষে কপালে জুটল তোদের নির্মম অপমান। এরপর কর্মজীবন শুরু করলাম টাকার পেছনে ছুটতে। সৎপথে-অসৎপথে টাকার পাহাড় গড়ে তললাম। কিন্তু একটা কথা যে শুরু থেকে এই পর্যন্ত কোন মেয়ের কাছে পাত্তা পেলাম না। যাইহোক বাবা-মায়ের পছন্দে একটা মেয়েকে বিয়ে করলাম। বেশ সুন্দরী, চরিত্র ও স্বভাবে মার্জিত। কিছু বছরের মধ্যে অশান্তি শুরু হল। কারন ও মা হতে চায়। মেডিকেল রিপোর্টে দেখা গেল আমি কোনদিন বাবা হতে পারব না। আমার কাছে এটা তেমন কিছু না। কিন্তু ও মা হওয়ার জন্য পাগল হয়ে যায়। আমাকে ভাল ট্রিটমেন্ট করতে বলে। একরাতে ও আমাকে নপুংশক বলে ফেলে। সেদিন থেকে প্লান করে ওকে একদিন খুন করে ফেলি। অর্ণব একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ল। তীব্র কিছুক্ষন পর বলল কিন্তু পুলিশ... তারপর অর্ণব একটা ক্রুর হাসি দিয়ে বলে আমার খনের কোনো প্রমান নেই। সাধারনত কোন পুলিশ সন্দেহ করত না। কিন্তু কে এক রানবীর আহম্মেদ যার টিকিটাও এখন দেখলাম না বেটার নির্দেশে আমাকে এ্যারেস্ট করা হয় যাই হোক... অর্ণবের মুখে নিষ্ঠুর হাসি। একজন অফিসারকে চোখে পড়তেই তীব্র ইশারা দিল। অফিসারটি তীব্রকে এসে বলল আপনার বেইল হয়ে গেছে। তীব্র বেরিয়ে গেল। পরদিন কোর্টে জর্জ সাহেব রায় দেবার আগে একবার ই. রানবীরকে কাঠগড়ায় ডাকলেন, বিনা প্রমানে গ্রেপতার এবং কোর্টে উপস্থিত না থাকার অভিযোগে। অর্ণবের মুখ মূহুর্তের মধ্যে ফ্যাকাসে হয়ে গেল, বুকের মধ্যে হার্ট লাফ দিয়ে উঠল।তীব্র পুলিশ ইউনিফর্ম পরে কাঠগড়ায় উঠে আসছে বুকের নেমপ্লেটে লেখা রানবীর। অর্ণবের মনে হল তার মাথা ঘুরছে পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে.......অর্ণবের দোষ প্রমান হয় তাকে শাস্তি হিসেবে ফাসি না দিয়ে ‘শ্যুট এ্যাট ওয়ান্স’ করার নির্দেশ দেয়া হয়। শেষ ইচ্ছা হিসেবে অর্ণব তীব্র সাথে কথা বলতে চায়। তাদেরকে একটা রুমে কথা বলতে দেয়া হয়। রুমে ঢুকেই অর্ণব তীব্রর উপর ঝাপিয়ে পরে হিংস্র পাগলা কুকুরের মত। তীব্র একটা ঝাড় দিয়ে একটা ঘুষি মারে অর্ণব ছিটকে গিয়ে হাপাতে থাকে।
তীব্রঃ ছোটবেলা থেকে মাফিয়া হবার কথা ভাবতে ভাবতে শেষ পর্যন্ত জয়েন করলাম N.S.I অর্থাৎ National Security Intelligence-এ তারপর এ্যাসাইনমেন্ট মাফিয়া হিসেবে কাজ করতে থাকি । সেদিন আটলান্টিক সিটিতে একটা মিটিং থেকে এশিয়া ও ইউরোপের প্রায় ২৫ জন মাফিয়া ডনকে গ্রেপতার করা হয়। তাদের মধ্যে আমিও একজন। দেশে ছুটি কাটাতে এলে তোর কেসটা আমাকে স্টাডি করতে দেয়া হয়। কারন তোর সব ক্রাইম আমরা জানলেও হাতে কোন প্রমান নেই। এরপর তানভীর আহম্মেদ তীব্র থেকে রানবীর আহম্মেদ। এরপর তোর কথার রেকর্ড তো কোর্টেও শুনেছিস। তুই আগেও নিচ ছিলি এখনো আছিস কিন্তু এতটা। নিজের অক্ষমতার শাস্তি দিলি অন্য একজনকে। Shy on you. অর্ণবের হাত-পা খলে দেয়া হল ঠিক ১০ টায়। ও পালানোর চেষ্টা করল। ২৫সে. অর্ণব প্রায় ৪৩.৪২ গজ এগলো। গর্জে ওঠল তীব্রর হাতের 9mm ইসরায়েলি কোবরা। একটা 9mm বুলেট অর্ণবের মস্তিষ্কে ঢুকল আর প্রানটা দেহ থেকে বের হয়ে গেল ২৮সে. এর মাথায় লাশটা মাটিতে পড়ে গেল।
©Copyright 2017 StorylandBD
No comments:
Post a Comment